আজ (সোমবার) দুপুর ২ টায় শিক্ষামন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে তিনি কথা বলেন।
উক্ত সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান,
বিশ্বের অনেক দেশেই করোনা পরিস্থিতি অনিয়ন্ত্রিত। কিন্তু বাংলাদেশে সে তুলনা সফলতার সাথেই করোনা মোকাবেলা অন্যান্য দেশের তুলনায় সফল। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশ বেশ সফল ও অনেক দ্রুততম সম্যের মধ্যেই টিকা দিচ্ছে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে তিনি বলেন,আবাসিক হল খোলার আগে সকল অনলাইন কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। হল গুলোর খোলার আগে শিক্ষক কর্মচারিকে করোনার ভ্যাক্সিন প্রদান করা হবে।
তবে এক প্রাথমিক সিদ্ধান্তে তিনি জানান,পবিত্র ঈদুল ফিতরের পর ২৪ শে মে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়া হবে তবে এর ১ সপ্তাহ আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হল খুলে দেওয়া হবে।
তিনি আরো বলেন,অনেক দেশেই এখন করোনা ভাইরাসের নতুন রূপ দেখা যাচ্ছে।করোনা ভাইরাসের এই নতুন রূপ আগের চেয়ে বেশি সংক্রমিত। তিনি বলেন সেই দিকেও আমরা লক্ষ্য রাখছি।তিনি বলেন হল খুলে দেওয়ার ব্যাপারে প্রয়োজনে হলের অবকাঠামো পরিবর্তন করা হবে।
গত বছর ১৭ ই মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করোনা প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রনে।তবে চলতি বছর করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রনে আসায় হল ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য অনেক আন্দোলন ও বিক্ষভ কর্মসূচি হয়।
জাবির হল খুলে দেওয়ার আন্দোলনের পর ও হলের তালা ভেঙ্গে হলে প্রবেশের পর।পরবর্তীতে ঢাবি,রাবি ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করে।